একান্ত আলাপচারিতায় ফতুল্লা থানাধীন কুতুবপুরের পাগলা রেলস্টেশন সংলগ্ন প্যারাডইস সিটির অফিসে, চিশতিয়া হাউজিং লিমিটেড এর ভাইস চেয়ারম্যান, নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সাবেক সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক ও কুতুবপুর ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজসেবক হাজী মোঃ শহীদুল্লাহ্ ‘র সাথে ফতুল্লা বিএনপির কমিটি নিয়ে আলাপকালে তিনি টেলিগ্রাফ নিউজ২৪ কে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নেতৃত্ব এখন ত্যাগী,পরীক্ষিত,ও সাহসী এক কান্ডারী মজলুম জননেতা এড.তৈমূর আলম খন্দকার এবং আমি যুবদলের যে কমিটিতে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম। সেই কমিটির সফল সভাপতি মামুন মাহমুদের হাতে।তাই উভয়ের কাছে আমার জোরালো দাবী থাকবে যে, রাজধানী ঢাকার অতি সন্নিকটের জেলা হিসেবে নারায়ণগঞ্জ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা।
এখানকার রাজনৈতিক ইতিহাস খুবই আশাব্যঞ্জক।নারায়ণগঞ্জ জেলায় বিএনপির রাজনীতিতে ফতুল্লা থানা একটি অপরিসীম গুরুত্ব বহন করে।এখানে বিএনপির রিজার্ভ ভোট ব্যাংক আছে। তাই আগামীদিনে রাজপথের আন্দোলনে এবং ভোটের লড়াইয়ে বিএনপিকে শক্তিশালী করতে হলে ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নির্ধিরাম সর্দার। এমন লোকের হাতে দলের শীর্ষ পদ তুলে না দিয়ে প্রকৃত রাজপথের সৈনিক,ত্যাগী, নির্যাতিত, লড়াকু মানসিকতার স্বাবলম্বীদের নিয়ে ফতুল্লার বিএনপিকে সাজানোর আহবান জানান।
হাজী মোঃ শহীদুল্লাহ আরও বলেন, অতিতে যেমন ফতুল্লার বিএনপিকে এয়ার কন্ডিশন রুমে পাঠিয়ে শীতল হাওয়ায় জমিয়ে দেয়া হয়েছিল, এবার যেন আবার তেমন না হয়।সেদিকে খেয়াল রেখে ফতুল্লার সবকয়টি সাংগঠনিক ইউনিয়নের কমিটি সকলের মতামতের ভিত্তিতে গঠন করা হয়।কাউকেই মাইনাস করে নয়।সবাইকে ঐক্যের বাঁধনে বাধঁবেন যিনি।তৃণমূলের কাছে চীর স্বরণীয় হবেন তিনি। এখন দ্বন্দ সংঘাতের সময় নয়।দলকে এগিয়ে নিতে হবে সবাইকে সাথে নিয়ে।
Leave a Reply